Desk Corresponding:
আমরা প্রায়ই প্রবাসীদের হঠাৎ মৃত্যুর খবর শুনি। বেশীরভাগই স্ট্রোক করে মারা যান।পারিবারিক ও আর্থিক চাপ এর অন্যতম কারন। একটা মানুষ বিয়ে করছে। বিয়ের আগের জীবন আর পরের জীবন এক নয়। অনেক পরিবার ভেঙ্গে যেতে দেখছি,বিয়ের পর দুই পরিবারের বাবা মা'র ইগো আর দাম্ভিকতার কারনে। মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে,তারপরও মেয়ের মা অনেকসময় অযাচিত নাক গলায়।মেয়ের জামাই,পরিবারকে চাপের মধ্যে রাখে।এতে কি মজা,জানা নাই। ছেলেকে বিয়ে করাইছে। কিছু কিছু মা কোন কারণ ছাড়াই সবসময় পুত্রবধূর দোষ খুঁজে বেড়ায়।কোন কিছুতেই নিজের ছেলের কোন দোষ নাই।নাক না গলালে তিনি খেতেই পারেন না। এমনিতেই ফ্যামিলি বাইন্ডিংস আগের মত নাই। তারমধ্যে অযাচিত এসব চাপ অনেকসময় অনেকে নিতে পারে না। সবার তো স্ট্রেস লেভেল এক না। কিছুদিন আগে যে পুলিশ ভাই আত্মহত্যা করেছেন,তিনি চিরকুটে লিখে গেছেন,শ্বাশুড়ির উপর অভিমানের কথা। শ্বাশুড়ির অযাচিত হস্তক্ষেপের দরুন তার পারিবারিক জীবন বিষিয়ে উঠার কথা। কতটুকু বিরক্ত হলে একটা মানুষ গুলি চালিয়ে নিজেকে শেষ করে দিতে পারে ! দিনশেষে আমরা পরিবার নিয়ে থাকি। পরিবারের মা,বাবা,ভাই বোন,আত্নীয় স্বজনদেরও বুঝা উচিত,যে মানুষটা বিদেশে থাকে,যে মানুষটা নতুন বিয়ে করেছে,তাদেরকে বর্তমান বাস্তবতা বুঝে যত কমসম্ভব মানসিক টেনশন কম দেয়া। প্রিয়জনদের অবহেলা,অত্যাচার অভিমানপ্রিয় মানুষ নিতে পারে না। টর্চার সেল নয়,পরিবার হোক ভালোবাসার আতুঁড় ঘর।।
আমরা প্রায়ই প্রবাসীদের হঠাৎ মৃত্যুর খবর শুনি। বেশীরভাগই স্ট্রোক করে মারা যান।পারিবারিক ও আর্থিক চাপ এর অন্যতম কারন। একটা মানুষ বিয়ে করছে। বিয়ের আগের জীবন আর পরের জীবন এক নয়। অনেক পরিবার ভেঙ্গে যেতে দেখছি,বিয়ের পর দুই পরিবারের বাবা মা'র ইগো আর দাম্ভিকতার কারনে। মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে,তারপরও মেয়ের মা অনেকসময় অযাচিত নাক গলায়।মেয়ের জামাই,পরিবারকে চাপের মধ্যে রাখে।এতে কি মজা,জানা নাই। ছেলেকে বিয়ে করাইছে। কিছু কিছু মা কোন কারণ ছাড়াই সবসময় পুত্রবধূর দোষ খুঁজে বেড়ায়।কোন কিছুতেই নিজের ছেলের কোন দোষ নাই।নাক না গলালে তিনি খেতেই পারেন না। এমনিতেই ফ্যামিলি বাইন্ডিংস আগের মত নাই। তারমধ্যে অযাচিত এসব চাপ অনেকসময় অনেকে নিতে পারে না। সবার তো স্ট্রেস লেভেল এক না। কিছুদিন আগে যে পুলিশ ভাই আত্মহত্যা করেছেন,তিনি চিরকুটে লিখে গেছেন,শ্বাশুড়ির উপর অভিমানের কথা। শ্বাশুড়ির অযাচিত হস্তক্ষেপের দরুন তার পারিবারিক জীবন বিষিয়ে উঠার কথা। কতটুকু বিরক্ত হলে একটা মানুষ গুলি চালিয়ে নিজেকে শেষ করে দিতে পারে ! দিনশেষে আমরা পরিবার নিয়ে থাকি। পরিবারের মা,বাবা,ভাই বোন,আত্নীয় স্বজনদেরও বুঝা উচিত,যে মানুষটা বিদেশে থাকে,যে মানুষটা নতুন বিয়ে করেছে,তাদেরকে বর্তমান বাস্তবতা বুঝে যত কমসম্ভব মানসিক টেনশন কম দেয়া। প্রিয়জনদের অবহেলা,অত্যাচার অভিমানপ্রিয় মানুষ নিতে পারে না। টর্চার সেল নয়,পরিবার হোক ভালোবাসার আতুঁড় ঘর।।
No comments:
Post a Comment